সমস্ত প্রশংসা যার যিনি বিশ্ব জগতের পালনকর্তা।
#ডাঃ মোঃ বিল্লাল হোসেন
#আশ্ শেফা হোমিও হল
হট লাইন --- 01915668388 01719320966
2021 বিবিসি।
#হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা: কেন এখনো আস্থা বাংলাদেশের রোগীদের? '#আঁচিল, #চর্মরোগের মতো সমস্যাগুলোয় #হোমিওপ্যাথি ওষুধে খুব ভালো উপকার হয়েছে । হাসপাতালে গেলে এগুলোর জন্য সার্জারি বা লেজার করে। কিন্তু হোমিওপ্যাথি ওষুধ খেলে কিছুদিনের মধ্যে এগুলো ভালো হয়ে যায়। কিন্তু শারীরিক বড় সমস্যার জন্য তিনি বরাবরই অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।
''হাসপাতালে গেলে অনেক টাকা লাগে, কিন্তু হোমিওপ্যাথিতে ডাক্তারের খরচ, ওষুধের অনেক কম। সময় লাগলেও রোগ ভালো হয়। বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথি বোর্ডের কর্মকর্তারা বলছেন, এই বোর্ডে এখন পর্যন্ত ৩০ হাজারের বেশি তালিকাভুক্ত চিকিৎসক রয়েছেন।
হোমিওপ্যাথির উৎপত্তি হোমিওপ্যাথির উৎপত্তি জার্মানিতে, প্রায় দু'শ বছর আগে।
যদিও ভারতীয় উপমহাদেশে এর ব্যবহার শুরু হয় প্রায় আশি বছর আগে; অর্থাৎ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর। এই চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক ডা. স্যামুয়েল হ্যানিমেনের জন্মবার্ষিকীর দিনে আজ অনেক দেশের মতো বাংলাদেশে আজ পালন করা হচ্ছে হোমিওপ্যাথি দিবস।
বাংলাদেশে কত মানুষ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা নিচ্ছেন? বাংলাদেশে সরকারি হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আব্দুল মজিদ বলছেন, ''আমরা একটি জরিপ করে দেখেছি যে, বাংলাদেশে এখন ২৮ শতাংশ মানুষ হোমিওপ্যাথি এবং ইউনানি চিকিৎসা নিচ্ছেন।'' তিনি জানান, ২০১৮ সালে তাদের মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছে ৪৬ হাজার রোগী, যা আগের বছরের চেয়ে বেশি।
আর ভর্তি রোগী ছিলেন ৫১০জন, যাদের দীর্ঘমেয়াদি নানা রোগ রয়েছে। দেশের বাকি ৬০টি কলেজ ও হাসপাতাল মিলিয়ে মোট চিকিৎসা পাওয়া রোগীর সংখ্যা আরো বেশি হবে বলে তিনি জানান। মিঃ মজিদ বলছেন, সহজলভ্য, কম খরচ আর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন হওয়ার কারণে অনেকেই তাদের চিকিৎসার জন্য হোমিওপ্যাথিও ওপর নির্ভর করেন।
একসময় নিম্নবিত্ত এবং মধ্যবিত্তের মধ্যে এই চিকিৎসার জনপ্রিয়তা থাকলেও, এখন উচ্চবিত্তরাও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার জন্য আসছেন বলে তিনি জানান।
হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ব্যবস্থা আসলে কতটা কার্যকর?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ সাব্বির হায়দার বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ''অন্যান্য অনেক চিকিৎসা ব্যবস্থা যেমন আছে, হোমিওপ্যাথি তার মতোই একটি চিকিৎসা ব্যবস্থা। দুইশো বছর ধরে এটি চলে আসছে।
এটি সফল বা কার্যকর না হলে এতো মানুষ তো এতদিন ধরে চিকিৎসা নিতো না, কোন ভিত্তিহীন বিষয় তো এতদিন ধরে দাঁড়িয়ে থাকতে পারতো না।'
' তিনি বলছেন, ওষুধের দিক থেকে পার্থক্য না থাকলেও, চিকিৎসা পদ্ধতিতে পার্থক্য আছে।
একটি রোগ কিভাবে সনাক্ত করবো, সেটির চিকিৎসা কীভাবে করা হবে, সে নিয়ে অ্যালোপ্যাথির সঙ্গে বড় পার্থক্য রয়েছে।
কারণ এই চিকিৎসাটি মূলত লক্ষণ ভিত্তিক আর এখানেই অ্যালোপ্যাথির সঙ্গে তার একটি বড় পার্থক্য রয়েছে বলে তিনি বলছেন।
#WhatsApp +880 1719-320966 Telegram https://t.me/bellal1383
0 Comments