"সমস্ত প্রসংশা যার যিনি বিশ্ব জগতের পালনকর্তা "
সূধী,
সোরা মানব শরীরের একটি অবস্থা মত্র। মানব যতদিন আইন মান্য করে চলত ততদিন সোরা ছিল না।
আইন অমান্যের সাথে সাথে সোরার আবির্ভাব হয়েছে। আল্লাহপাক বাবা আদমকে ( মাটির মানুষ) তৈরি করে বেহেশতে রাখেন এবং গন্ধম নামে বৃক্ষের নীচে যেতে ও গন্ধম খেতে নিষেধ করেন। মাটির আদি মানুষ বাবা আদম ইচ্ছার অপব্যবহার লোভ (সোরা) করে গন্ধম খান। এ ইতিহাস সবারই জানা। ফলে মা হাওয়াকে সিরিয়ার মরুভূমিতে এবং শ্রীলংকার স্মরণ দীপে বাবা আদমকে বেহেশতে হতে নির্বাসন দিলেন।তাদের মিলন স্থান জেদ্দায়। সেই নিষিদ্ধ কাজ গন্ধম খাওয়ার লোভ হতেই ঐতিহাসিক সোরা মানব মনে প্রবেশ করে। অদ্যাবধি দিন দিন বৃদ্ধি অবস্থায় আছে। মোট কথা সোরা হল অবৈধ লোভ।
নফসে আম্বরা বিবেকের দাবী অগ্রাহ্য করে কাজে পরিণত করা হলে সোরার আবাদ ভূমি পস্তুত হয়।সরা আলা - লাইল ১ - ৪ আয়াতে বলেন সব মানুষের চরিত্র চরিত্র এক রকম নয়। ৮ - ১০ আয়াতে মানুষের ভালো মন্দ বুঝবার ক্ষমতা দেবার ফলে তাদের বিবেক তাদেরকে মন্দ কাজ থেকে ফিরে থাকার তাগিদ দেয়। যারা আল্লাহর সাথে সম্পর্ক রাখেনা তাদের বিবেক ধীরে ধীরে মরে যায় তখন তাদের স্বভাব এমন হয়ে যায় যে, সৎ গুণকে সৎ বলে মনে করার যোগ্যতাই হারিয়ে ফেলে। কু- পথে চলাই তাদের কাছে সহজ মনে হয়। তখন বিবেক ও আর দংশন করেনা। অন্তর নষ্ট হয়ে যায়, যদি এই অন্তর নষ্ট হয় তবু অঙ্গ প্রতঙ্গে পরিবর্তন আনতে পারে না। অন্তর সহ বাহ্য শরীর পযন্ত নোংরামিতে ভরপুর থাকে। আমরা যাকে সোরিক রোগী বলি। সোরা মুক্ত অথবা পরিহার করার জন্য ৪ টি হাদিস যথেষ্ট। ১. সকল কাজ নিয়ত অনুযায়ী হয়। ২।যা কিছু অর্থহীন তা বর্জন করা। ৩। কোন মোমিন ব্যক্তি প্রকৃত মোমিন হতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত সে তার ভাইয়ের জন্য এমন বস্তু পছন্দ না করে। যা সে নিজের জন্য পছন্দ করে। ৪। হালাল এবং হারাম সূ-সপষ্ট
। কিন্তু এই দুইয়ের মাঝখানে কিছু সন্দেহজনক বস্তু আছে। কেহ কেহ মনে করেন যে, সব পুরুষ নারী উভয়ের দ্বারা ব্যভিচার, প্রতারনা, চুরি এমনকি খুন, যখম ইত্যাদি কার্য করানো যায়। ইহা সত্য নহে।
হোমিওপ্যাথির সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ট " পঞ্চাশ সহস্রতমিক" ঔষধের মাধ্যমে যৌন, চর্ম, টিউমার, গাইনী, পলিপাস, বন্ধত্ব সহ সকল প্রকার জটিল ও কঠিন রোগীদের সূ- চিকিৎসা দেওয়া হয়। ক্যান্সার আল্লাহ প্রদত্ত ব্যাধি নয়, চিকিৎসা বিভ্রাট জনিত, ঔষধ বা রসায়নের কারনে নিয়মিত নেশা খেলে যা হয়। টিউমার ও ক্যান্সারের রোগীগণ অস্ত্রোপচার ও ক্যামোথেরাপির আগে আসুন।
আল্লাহর সৃষ্টি, হালাল খাদ্য ও মৌসুমি ফল খাওয়া উচিত, কিন্তু মানব সৃষ্টি প্যাকিং খাদ্য যেমন হালকা পানীয়, দোকানের কৃত্রিম খাদ্য খাওয়া উচিত নয়।
রোগ মুক্তির জন্য সর্বদা আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন।
আশ্ শেফা হোমিও হল
ড. মো: বিল্লাল হোসেন
রোগী দেখার সময় : বিকাশ ৪ টা হতে রাত ৯ টা পর্যন্ত।
WhatsApp +8801719320966
.. ... ... ...... +88 01915668388
বিরামপুর, মাধবদী, নরসিংদী
0 Comments